Monday, December 18, 2017
বিজয়ের ভাবনা -16Dec 2K17
বিজয়ের ৪৬তম বছর অতিবাহিত হওয়ার পরেও আজও কেন বাংলাদেশের সবুজ ভূখন্ডে ক্ষুধা,দারিদ্র,অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম, শোষণ, নিপীড়ন, খুন, ঘুম, রাহাজানি,ও দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি, জনজীবনের নিত্যসঙ্গী!? তার একটি মাত্র কারন ১৯৭১সালের পর আমাদের রাজনীতিতে দক্ষ,সচেতন,আদর্শিক,ও দেশ প্রেমিক, মেধাবীদের ক্ষমতার মসনদে বসতে না দেওয়া! আমরা জানি, জনগণই হল সকল ক্ষমতার উৎস।কিন্তু এই জনগণ আজ ঘুমিয়ে আছে বলে সবুজের বুকে লাল বৃত্তের পতাকাতে হানা দিয়েছে ভীনদেশী তস্কররা! ১৯৭১এর পরবর্তী সময় ৭৭ এর ফেব্রুয়ারিতে জাতি-বর্ণের বিভেদ ভূলে সচেতন মেধাবী ছাত্র সমাজ ৬জন টগবগে তরুণকে নিয়ে যে,মমতার সেতুবন্ধন তৈরী করেছিল,এ বন্ধন অটুট থাকলে সব সংকটে -দুর্বিপাকে আমরাই বিজয়ী হব ইনশাআল্লাহ। আগামীর সুখী সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজন তরুন প্রজন্মের মেধাবীদের আদর্শীক রাজনীতিতে সক্রিয় অংশ গ্রহণ করে আবেগ ও বিবেকের ঐক্যদ্ধ প্রত্যয় ও প্র্যায়াশ। তাই আপনাদেরকে বলতে চাই আসুন, আর দেরী না করে যার যেটুকু শক্তি সামর্থ আছে তাই নিয়ে এ প্রয়াসে শামিল হওয়ার জন্য ছুটে যাই প্রেম ও পবিত্রতার নিশান উড়িয়ে। নিরব দর্শক না থেকে কঠিন বিপর্যয় হতে জাতিকে রক্ষা করার জন্য আপন অস্তিত্বের তাগিদেই সোচ্চার হই সত্যের স্বপক্ষে
Monday, January 30, 2017
সারপ্রাইজ
তবে আজ চিল চমকে যাওয়ার মত ভিন্নকিছু যেটি ওনি গতকাল গোপন রেখেছিলেন।wow ওনি একজন লেখক?
গতকাল Engr Abdur Rahim Uncle কে নিয়ে যে Statusএবং ব্লগটি চিল সেটাকে আরো update করে আপনাদের সাথে share করব ইনশাআল্লাহ।
So Everyone stay Connect with me please.
জেলা কুমিল্লা
কুমিল্লা জেলার মানুষ যে কারনে
গর্বিত।
ইতিহাস:
১. ব্রিটিশ গভর্নর ওয়ারেন
হেস্টিংস বাংলায় যখন জেলা
ব্যবস্থা চালু করে তখন ১৮ জেলার
একটি ছিল কুমিল্লা।
২. হাজার বছরের ইতিহাস সমৃদ্ধ
কুমিল্লা অঞ্চলটি একসময় প্রাচীন
সমতট অঞ্চলের অধীনে ছিল।
খ্রিস্টীয় নবম শতাব্দীতে কুমিল্লা
জেলা হরিকেল অঞ্চলের
রাজাদের অধীনে আসে। অষ্টম
শতাব্দীতে লালমাই ময়নামতি দেব
বংশ এবং দশম থেকে একাদশ শতকের
মাঝামাঝি পর্যন্ত চন্দ্র বংশের
শাসনাধীনে ছিল। যার স্মৃতি চিহ্ন
এখনো কোটবাড়ি ও ময়নামতি
এলাকায় রয়ে গেছে।
৩. বিশাল আয়তনের কুমিল্লা থেকে
১৭৮১ সালে বৃহত্তর নোয়াখালী
এবং ১৯৮৪ সালে চাঁদপুর ও
ব্রাক্ষনবাড়িয়া জেলা কে পৃথক
করা হয়।
ঐতিহাসিক ঘটনা:
১.১৭৬৪ সালে ত্রিপুরার রাজার
বিরুদ্ধে শমসের গাজীর নেতৃত্বে
পরিচালিত কৃষক আন্দোলন এ
অঞ্চলের একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।
যা পরবর্তীতে ব্রিটিশবিরোধী
আন্দোলনের প্রেড়না যুগিয়েছিল।
২. সাম্প্রদায়িক দাংগার ঘটনাকে
কেন্দ্র করে ১৯২১ সালে কাজী নজরুল
ইসলাম, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মহাত্না
গান্ধী কুমিল্লা জেলায় বিচরন
করেন।
৩. ১৯৩১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
ফয়জুন্নেসা বালিকা বিদ্যালয়ের
দুই ছাত্রী সুনীতি চৌধুরী ও শান্তি
ঘোষ গুলি করে ম্যাজিস্ট্রেট
মিস্টার স্টিভেন্সকে হত্যা করে।
স্বাধীনতা আন্দোলনে কোন
নারীর অংশগ্রহণ সেবারই প্রথম ঘটে।
৪. ভাষা আন্দোলন , স্বাধীনতা যুদ্ধ
সহ অনেক আন্দোলন সংগ্রামে
অবদানের জন্য এ জেলা ইতিহাসে
ঠাই করে নিয়েছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা :
১. উন্নত যোগাযোগব্যবস্থার জন্য
কুমিল্লাকে প্রাচ্যের হংকং এর
সাথে তুলনা করা হয়। এ জেলাটি
দেশের তিন বৃহত্তম জেলা ঢাকা,
চট্রগ্রাম, সিলেটের মধ্যবর্তী ও
নিকটবর্তী হওয়ায় এর অর্থনৈতিক
গুরুত্ব অপরিসীম।
জাতীয় অর্থনীতিতে কুমিল্লার
অবদান:
১. প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এ জেলার
জ্বালানি গ্যাসের উপর ভর করেই
ঢাকা ও চট্রগ্রাম অঞ্চলে ভারী
শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে। এ
জেলার ৬ টি গ্যাস ক্ষেত্রের মধ্যে
তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র থেকে ঢাকা
অঞ্চলে এবং বাখরাবাদ গ্যাস
ক্ষেত্র থেকে চট্রগ্রামে গ্যাস
সরবরাহ করে দেশের অর্থনীতিকে
টিকিয়ে রাখা হয়েছে।
২. যে সড়কটি একদিন বন্ধ থাকলে
দেশের অর্থনীতি স্থবির হয়ে যায়
সেই লাইফ লাইন নামে খ্যাত ঢাকা
চট্রগ্রাম মহাসড়কের সিংহভাগ এ
জেলার উপর দিয়ে বয়ে গেছে।
৩. তাছারা কুমিল্লা জেলার ঢাকা
চট্রগ্রাম মহাসড়কের পাশ ঘেষে ঘড়ে
উঠেছে অসংখ্য শিল্পকারখানা
রয়েছে কুমিল্লা ইপিজেট ও
কৃষিবান্ধব অর্থনীতি।
৪. কুমিল্লা জেলা থেকে আক্তার
হামিদ খানের হাত ধরেই এদেশে
সমবায় সমিতি, ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম ও
ডিপ টিউবওয়েলের পানি ব্যবহার
করে শুষ্ক মৌসুমে ইরি চাষের প্রচলন
হয়েছিল যা পরবর্তীতে অভাব অনটন
লাঘবের দেশের রোল মডেল হয়ে
দাড়িয়েছে।
৫. বিদেশে সবচেয়ে বেশি
শ্রমশক্তি রপ্তানি হয় কুমিল্লা
জেলা থেকে এবং দেশে সবচেয়ে
বেশি রেমিটেন্স পাঠায় কুমিল্লা
জেলার মানুষ।
শিক্ষা ব্যবস্থা:
১. দেশের ২য় শিক্ষাবোর্ড কুমিল্লা
শিক্ষাবোর্ডের অধীনেই এক সময়
সমগ্র চট্রগ্রাম ও সিলেট বিভাগের
শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক ও
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নিত।
বর্তমানে এ জেলার শিক্ষার হার
৬০.৬%।
২. কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, আর্মি
সাইন্স এন্ড টেকনোলজি
ইউনিভারসিটি ও মেডিকেল
কলেজ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ,
ভিক্টোরিয়া কলেজ, কুমিল্লা
ক্যাডেট কলেজ সহ এমন অসংখ্য
স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে দেশের
শিক্ষা ব্যবস্থায় অগ্রণী ভূমিকা
পালন করে যাচ্ছে।
জনসংখ্যা : ৬০ লাখ জনসংখ্যা
অধ্যুষিত কুমিল্লা জেলা ঢাকা ও
চট্রগ্রামের পর দেশের ৩য় জনবসতিপূর্ণ
অঞ্চল। এ জেলার প্রতি
বর্গকিলোমিটারে প্রায় ১৪৫৩ জন
মানুষ।
বিখ্যাত ব্যক্তি:
কুমিল্লা জেলার বিখ্যাত
ব্যক্তিদের নাম লিখতে গেলে
আমার হাত ধরে আসবে হয়তো লেখা
শেষ হবেনা তাই আমি শুধু আগের
প্রজন্মের গুটি কয়েক ব্যক্তির নাম
লিখে দিচ্ছি।
★ মহাস্থবির শীলভদ্র (৫২৯-৬৫৪) -
বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়
নালন্দা বিহারের প্রধান ★ সাবেক
রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোস্তাক ও
সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর
★বুদ্ধদেব বসু ★ছান্দসিক কবি আব্দুল
কাদির ★উপমহাদেশের প্রখ্যাত
শিল্পি শচীন দেব বর্মন
★ধীরেন্দ্রনাথ দও ★ রাহুল দেব বর্মন
★ মেজর গনি ★আক্তার হামিদ খান
সহ কুমিল্লার অনেক প্রখ্যাত ব্যক্তির
মুখ দেখেছে বাংলাদেশ।
পর্যটন :
কুমিল্লাতে বহুসংখ্যক পর্যটন আকর্ষন
রয়েছে। কুমিল্লার লালমাই
ময়নামতি পাহাড়ে একটি সমৃদ্ধ
প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে।
এখানে রয়েছে শালবন বিহার,
কুটিলা মুড়া, চন্দ্রমুড়া, রূপবন মুড়া,
ইটাখোলা মুড়া, সতের রত্নমুড়া,
রাণীর বাংলার পাহাড়, আনন্দ
বাজার প্রাসাদ, ভোজ রাজদের
প্রাসাদ, চন্ডীমুড়া প্রভৃতি। এসব
বিহার, মুড়া ও প্রাসাদ থেকে
বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে যা
ময়নামতি জাদুঘরে সংরক্ষিত
রয়েছে।
কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট:
বাংলাদেশের প্রথম ক্যান্টনমেন্ট
কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট। ১ম
বিশ্বযুদ্ধের পর এই এলাকার উপর
সামরিক চেইন বজায় রাখার জন্য
ব্রিটিশ ক্রাউন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত
হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ
ভারতীয় সেনাবাহিনী এটা
ব্যবহার করে।১৯৭১ সালের
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বহু অস্ত্র
এখানে রক্ষিত ছিল। এবং মুক্তিযুদ্ধ
চলাকালীন অনেক দিক নির্দেশনা
এই ক্যান্টনমেন্ট থেকেই দেয়া
হতো।
কুমিল্লার বঞ্চনা :
কুমিল্লা যেমন সমৃদ্ধ অঞ্চলের নাম
তেমন বঞ্চিত অঞ্চলের নাম বটে এই
বঞ্চনা শুরু ১৯৫৬ সাল থেকে। ঐ সময়েই
বর্তমান চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
কুমিল্লা হওয়ার সব প্রস্তাবনা চূরান্ত
হয়ে গিয়েছিলো কিন্তু ঘটন
অঘটনের মধ্যে দিয়ে এটি আর
কুমিল্লা হয়ে উঠেনি। বর্তমানে
চট্রগ্রামের ভাটিয়ারীতে অবস্থিত
মিলিটারি একাডেমী কুমিল্লায়
ছিল কিন্তু আশির দশকে কুমিল্লার
মানুষের সেক্রিফাইস মাইন্ডের
সুযোগ নিয়ে এটি চট্রগ্রামে
সরিয়ে নেয়া হয়। বর্তমানেও আমরা
কিছু উন্নয়ন বঞ্চনার স্বীকার যেমন
একটি আন্তর্জাতিক মানের
স্টেডিয়াম, একটি বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও কৃষি
বিশ্ববিদ্যালয় সহ কুমিল্লার
দাউদকান্দি, চান্দিনা,
ক্যান্টনমেন্ট হয়ে ঢাকা টু কুমিল্লা
রেল সংযোগ স্থাপন যা এই অঞ্চলের
মানুষের প্রাণের দাবি।
Ornithology

সকাল বেলা সেক্টর পার্কে তরুনদের খুব কমি দেখা যায় আজও এর ব্যাতিক্রম নয়। মধ্যবয়সী নারী পুরুষ এর সংখ্যাটা বেশ চোখে পডারমত Because adult onset daibetesতবে আবার কেওকেও নিজেকে ফিট রাখার জন্য নিয়মিত morning walkকরে থাকেন।মধ্যবয়সী অনেক নারী-পুরুষের ভিড়ে আমরা দুজন তরুন ছিলাম আজ, কিছুক্ষণ walk করার পর আমরা দুই বন্ধু মিলে সেক্টর কল্যান সমিতির আবাদকৃত কিছু উদ্ভিদ নিয়ে কথা বলছিলাম,
সেখানকার অনেক উদ্ভিদই চিল আমাদের অজানা,তাই আমারা আমাদেরমত করে plan সাজাচ্ছি প্রত্যেকটি উদ্ভিদের সামনে একটি name ফ্লেট দিয়ে উদ্ভিদের নাম, গোত্রের নাম,বৌজ্ঞানিক নাম,ইত্যাদি লিখে দিলে অন্যদের জন্য সহায়ক হবে।একথা বলতে না বলতেই একজন মুরুব্বি আনকেল পিছন থেকে এসে বলে-
Hello young ম্যানরা এসব বলে লাব হবেনা আমি নিজেও অনেকবার কল্যান সমিতিকে বলছি কাম হয়না!
Anyway সাত সকালে নানান রঙয়ের পাখির কলরবে মূখরিত থাকে ব্যাস্ত নগরী ঢাকার পার্কগুলো, হঠাৎ একটি টিয়া পাখির বাচ্ছার কিছির মিছির শব্দ শুনে আমারা গাছের উপর দেখার চেষ্টা করছিলাম আনকেলসহ কিন্তু দেখতে পেলাম না গাছের ঝোপে লুকিয়ে থাকায়।
ইতিমধ্যে walk বাদ দিয়ে আনকেলের সাথে গল্প জুডে দিলাম দুজন পরিচিতি পর্ব শেষে আমি আবাক হলাম ৭০-৭৫বয়সের একজন বৃদ্ধা এত সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলে!I was totally shocked!
জাবাব আমাদের হ্যা।
তখন ওনি আমাদেরকে Question করলেন Do U know what is ornithology?
জবাবে কিছুক্ষণ চুপ থেকে লজ্জাপেয়ে বললাম( না)
ততক্ষনে ওনি নিজেই উত্তর করলেন Ornithology means পক্ষিবিদ্যা তারপর একজন বিজ্ঞানীর নাম বললেন, এরপর খুব অল্প সময়ে ওনার নিজের জীবনী নিয়ে বললেন ওনি ভারতে দীর্ঘদিন ছিলেন ওখানে পাখি নিয়ে বেশ কিছুদিন গভেষনা করেছেন, পেশায় একজন ইঞ্জিনিয়ার, ও শিক্ষক ছিলেন।
নানা প্রজাতির পাখি নিয়ে প্রকাশিত একটি লিখার কথা আমাদের বললেন তিনি। ওনার PCতে কপিটা সংরক্ষন করা আছে আমাদেরকে আগামীকাল print করে দিবে বলছেন।আনকেলের সেই প্রকাশিত কপিটি হতে পেলে আপনাদের সাথে share করব ইনশাআল্লাহ।
বিদ্রঃআনকেল এখন আমার একজন শুভাকাঙ্ক্ষী!
(এম.এন আদম)
Friday, January 13, 2017
Story of Arafat&Samia
![]() |
Pic: Own House |
আজ কয়েকদিন ওদের মমতাময়ী "মা"খানিকটা অসুস্থ!
দুজনিই মাকে খুব বিরক্ত করে খাবার নিয়ে, গোসল নিয়ে একটু পর পর আবার দুভাইবোনের জগরা করে "মা"নিজের শারিরিক মানসিক সব দু:খ কস্ট ত্যাগ করে বাচ্ছাদের মুখে হাসি ফুটাতে নিরবে নিভ্রিতে কাদে!বাচ্চারা কাছে ছলে এলে দ্রুত ছোখের জল মুছে হাসি মুখে ওদের নরম তুলতুলে গালে চুমু খেয়ে বলে বাবা যাও বাহিরে গিয়ে খেলা কর।
গত কয়েকদিন ওদের মা ডা: এর পরামর্শ অনুযায়ী পূর্ণাজ্ঞ রেস্ট হিসাবে বিশ্রাম কে বেছে নিয়েছে।
গত কাল থেকে আরাফাতের প্রচন্ড জর!কিন্তু এ অবুঝ শিশুটি কি করে বুজবে যে,তার মমতাময়ী মা ওর চেয়ে আরো বেশি অসুস্থ!তারপরও মা নিজের কস্টকে কস্ট না ভেবে পরম মায়া ও স্নেহের জলে ভেসে প্রিয় পুত্রকে শরীর মুছে দিয়ে মাথায় জল পট্রি দিয়ে শুয়ে রেখেছেন।মাথায় পানি দেওয়ার জন্য সবকিছু রেডি করে রেখেছেন! But অনেক ক্লান্ত অসুস্থ মায়ের চোখে কখন জানি ঘুম চলে এলো!
মেয়েটা বার বার বিরক্ত করছিল মাকে খাবারের জন্য,
তখন মা খুব নরম শুরে বলল আম্মু দেখনা ভাইয়া অসুস্থ!
মেয়েটা বাহিরে চলে গেল খেলা করতে একটু পরে বাহির থেকে এসে দেখে মা ঘুমাচ্ছে,আর ভাই শুয়ে শুয়ে কান্না করছে! এই অবুঝ সামিয়াটা বুজল কি করে যে ওদের মাকে এখন ডিস্টাব করা যাবেনা, মা অসুস্থ?
তখনি হাতে মগ নিয়ে ভাইয়ের মাথায় পানি ঢালা শুরু করল,
ছবিতে আরাফাতের হাসি দেখে কারো বুজতে কস্ট হওয়ার কথা না যে, সে তার বোনের ওপর কতটা সন্তুস্ট!
হে আল্লাহ আপনি আরাফাত সামিয়াকে সবসময় সুস্থ রাখেন!
ওদের মাকে আরো বেশি সুস্থ রাখেন যাতে করে ওদের আরো বেশি যত্ন নিতে পারে।
পরিশেষে বলতে চায় ওদের বাবাসহ সবার ভালোবাসাগুলো কবুল করে নাও!
Singer iQbal
এছাড়াও শিল্পী Iqbal Hossain Jibon
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সঙ্গীতের মাধ্যমে তুলে ধরছেন বাংলাদেশের পরিচয়!
i Think-
“(লাব্বাইক -আল্লাহুম্মা লাব্বাইক)” গানটি ইসলামী সঙ্গীতের জগতে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে, বিশ্বব্যাপী সাড়া জাগিয়েছেন ইসলাম প্রিয় প্রতিটি তরূনের হৃদয়ে !
শুধু বলবো তোমায়-
আমরা বাংলাদেশি মানুষেরা আর এই বাংলার মাটি আজ ধন্য তোমাকে পেয়ে। ষোল কোটি মানুষের দোয়া তোমার সাথে রইলো এগিয়ে যেতে হবে তোমাকে সামনে অনেক দুর...!.....
Go a hed Brother iqbal i always make dowa for you! Every time &Every monent!(ইনশা আল্লাহ)